Posts

Showing posts from July, 2014

সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহ

বাংলাদেশের সংবিধানের আওতায় বেশ কয়েকটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এই সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহ বাংলাদেশ সরকারের আইনি প্রতিষ্ঠান হিসেবে সরকারের আইনি কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। নির্বাচন কমিশন সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও প্রয়োজন সাপেক্ষে কয়েকজন নির্বাচন কমিশনারদের নিয়ে একটি নির্বাচন কমিশন গঠনের বিধান রয়েছে। রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কম িশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের (প্রয়োজন সাপেক্ষে) নিয়োগ দেবেন। নির্বাচন কমিশনের সদস্য সংখ্যা একের অধিক হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। সংবিধান অনুসারে যেকোনো নির্বাচন কমিশনারের চাকরির মেয়াদকাল হবে তার প্রথম কার্য দিবস হতে পরবর্তী ৫ বছর কাল। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে থাকা কোনো ব্যক্তি প্রজাতন্ত্রের কোনো পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে অযোগ্য বিবেচিত হবেন। অন্যান্য কমিশনারগণ স্বীয় পদ ত্যাগের পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগের যোগ্য হলেও প্রজাতন্ত্রের কোনো পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে অযোগ্য বিবেচিত হবেন। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা: (অনুচ্ছেদ ১১৮(৪) এবং ১২৬, অনুচ্ছেদ ৪ এর ১৯৭২

অধিদপ্তর ও অন্যান্য:

ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর গভর্ন্যান্স ইনোভেশন ইউনিট বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা কাস্টম হাউস বাংলাদেশ বেতার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিঃ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি টেলিটক বাংলাদেশ বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি) বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ গণযোগাযোগ অধিদপ্তর বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াজাতকরণ কর্তৃপক্ষ (বেপজা) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ প্রাইভেটাইজেশন কমিশন, বাংলাদেশ বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপ অফিস বাংলাদেশ হজ্জ্ব অফিস এনজিও বিষয়ক ব্যুরো আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব এডমিনিস্ট্রেশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তর বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি) বাংলা

মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহ:

ক্রমিক ---- মন্ত্রণালয়/বিভাগ ---- ঠিকানা ১ ---- রাষ্ট্রপতির কার্যালয় ---- বঙ্গভবন, ঢাকা ২ ---- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ---- পুরাতন সংসদ ভবন, তেজগাঁও, ঢাকা ৩ ---- সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ---- ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা। ৪ ---- মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ---- ভবন নম্বর: ১, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।  ৫ ---- ** ---- ** ৬ ---- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ---- ভবন # ৪, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢ াকা৷ ৭ ---- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ---- ভবন # ৬, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা৷ ৮ ---- কৃষি মন্ত্রণালয় ---- ভবন # ৪, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা৷ ৯ ---- বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ---- ভবন # ৬, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা৷ ১০ ---- বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ---- ভবন # ৩, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা৷ ১১ ---- যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ---- ভবন # ৭, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা৷ ---- এ. সড়ক বিভাগ ---- ভবন # ৭, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা ---- বি. সেতু বিভাগ ---- সেতু ভবন, নিউ এয়ারপোর্ট রোড, বনানী, ঢাকা। ১২ ---- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ---- ভবন #৬, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। ১৩ ---- প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ---- গণভবন কমপ্লেক্স, শেরে

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের জীবনালেখ্য

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জনাব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞারসংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত জনাব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা ৩ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদে যোগদান করেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের ২০তম মন্ত্রিপরিষদ সচিব। মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসাবে তিনি মন্ত্রিসভা এবং বিভিন্ন মন্ত্রিসভা কমিটির সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মূল দায়িত্ব হচ্ছে মন্ত্রিসভা এবং  এর কমিটিসমূহকে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদান এবং গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও সমন্বয়। এছাড়া মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মাঠ প্রশাসন তথা বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণের কাজের তদারক করে থাকে। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের কাজের সমন্বয় সাধনও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অন্যতম দায়িত্ব। সরকারের সামগ্রিক কার্যক্রম পর্যালোচনা ও সমন্বয়ের অন্যতম ফোরাম সচিব সভা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ সভার সভাপতি। তাছাড়া মন্ত্রিপরিষদ সচিব সিভিল প্রশাসনের উর্ধ্বতন পদসমূহে পদোন্নতির সুপারিশকারী সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি)-এর সভাপতি। জনাব মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা ১৯৮১ সনের শুরুতে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারে

মাননীয় উপ-মন্ত্রীগণ

জনাব আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব - - পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়  জনাব আরিফ খান জয় - - যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়

মাননীয় প্রতিমন্ত্রীগণ

জনাব মোঃ মুজিবুল হক (চুন্নু) - শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়  স্থপতি ইয়াফেস ওসমান - বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়  জনাব এম, এ, মান্নান -  - (ক) অর্থ মন্ত্রণালয় - (খ) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় মির্জা আজম - বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় জনাব প্রমোদ মানকিন - সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় জনাব বীর বাহাদুর উ শৈ সিং - পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়  শ্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ - মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় শ্রী বীরেন শিকদার - যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় জনাব আসাদুজ্জামান খাঁন - স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জনাব সাইফুজ্জামান চৌধুরী - ভূমি মন্ত্রণালয় বেগম ইসমাত আরা সাদেক - জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বেগম মেহের আফরোজ - মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় জনাব মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম - পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় জনাব মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গা - পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ জনাব মোঃ শাহ্‌রিয়ার আলম - পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জনাব জাহিদ মালেক - স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় জনাব নসরুল হামিদ - বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় জনাব জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক - তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ (মন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন):

জনাব এইচ টি ইমাম - প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান - প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী - প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা ডঃ তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী,বীর বিক্রম - প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক আহমেদ সিদ্দিক - প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা

মাননীয় মন্ত্রীগণ

শেখ হাসিনা  - মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ - জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় - প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় - সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ জনাব আবুল মাল আবদুল মুহিত - অর্থ মন্ত্রণালয় জনাব আমির হোসেন আমু - শিল্প মন্ত্রণালয় জনাব তোফায়েল আহমেদ - বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বেগম মতিয়া চৌধুরী - কৃষি মন্ত্রণালয় জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী - ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জনাব মোহাম্মদ নাসিম - স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম - স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় খন্দকার মোশাররফ হোসেন - প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় জনাব রাশেদ খান মেনন - বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় অধ্যক্ষ মতিউর রহমান - ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন - গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় জনাব আ. ক. ম মোজাম্মেল- হক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় জনাব মোহাম্মদ ছায়েদুল হক - মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় জনাব মুহাঃ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক - বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় জনাব ওবায়দুল কাদের - যোগাযোগ মন্ত্রণালয় জনাব হাসানুল হক ইনু - তথ্য মন্ত্রণালয় জনাব আনিসুল ইসলাম মাহমুদ - পানি সম্পদ মন্ত

জাতীয় সংসদ

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ৩০০ সদস্য বিশিষ্ট সর্বোচ্চ আইন পরিষদ। প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারের সরাসরি ভোটের ভিত্তিতে প্রতি আসন থেকে একজন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সাধারণত প্রতি ৫ বছর অন্তর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পূর্বে নারীদের জন্য ৩০ টি আসন বরাদ্দ ছিল যারা মূলত নির্বাচিত সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হতেন। নারী সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত আসনের এই বিধান স্বল্প সময়ের জন্য সংবিধানে ছিল। সপ্তম সংসদে শেষ বারের মতো এই বিধান চালু ছিল। অষ্টম সংসদের পূর্বের সকল সংসদেই ৩০ টি নারী আসনের ব্যবস্থা ছিল। শুধুমাত্র প্রথম সংসদে ১৫ টি এবং চতুর্থ সংসদে কোনো সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা ছিল না। (আরও জানতে.....) ২০০৪ সালের মে মাসে অষ্টম সংসদ সংসদীয় আসন অধ্যাদেশ (চতুর্দশ সংশোধনী), ২০০৪ পাশ করে বাংলাদেশের সংবিধানে নিম্নোক্ত ধারা সংযুক্ত করা হয়: অধ্যাদেশ ৬৫(৩) তে উল্লেখ করা হয়- ‘সংবিধানের (চতুর্দশ সংশোধন) আইন, ২০০৪ প্রবর্তনকালে বিদ্যমান সংসদের অব্যবহিত পরবর্তী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে শুরু করে দশ বৎসরকাল অতিবাহিত হইবার অব্যবহিত পরবর্তীকালে সংসদ ভাঙ্গিয়া না যাওয়া পর্যন্ত পঁয়তাল্লিশটি আসন কেবল মহিলা-সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত থা

বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা

বাংলাদেশের বর্তমান আইন ও বিচার ব্যবস্থা ভারতীয় উপমহাদেশে প্রায় দুইশো বছরের বৃটিশ শাসনের কাছে বহুলাংশে ঋণী, যদিও এর কিছু কিছু উপাদান প্রাক-বৃটিশ আমলের হিন্দু এবং মুসলিম শাসন ব্যবস্থার অবশিষ্টাংশ হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। এটি বিভিন্ন পর্যায় অতিক্রম করে একটি ঐতিহাসিক প্রক্রিয়া হিসেবে পর্যায়ক্রমে বিকাশ লাভ করে। এ বিকাশের প্রক্রিয়াটি আংশিক স্বদেশী ও আংশিক বিদেশি এবং গঠন প্রণালি, আ ইনগত ধারণা ও নীতিমালার ক্ষেত্রে ইন্দো-মোঘল এবং বৃটিশ উভয় ব্যবস্থার সমন্বয়ে উদ্ভূত একটি মিশ্র আইনি ব্যবস্থা। ভারতীয় উপমহাদেশের বৃটিশ আমলের পূর্ববর্তী পাঁচশত বছরেরও বেশি মুসলিম ও হিন্দু শাসনের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। প্রত্যেকটি শাসনামলের নিজস্ব স্বতন্ত্র আইন ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল। প্রায় পনের’শ বছর আগে এবং খ্রিস্টীয় যুগ আরম্ভ হওয়ার পরে হিন্দু আমলের বিস্তৃতি ঘটে। সে সময় প্রাচীন ভারতবর্ষ কতিপয় স্বাধীন রাজ্যে বিভক্ত ছিল এবং রাজা ছিলেন প্রত্যেকটি রাজ্যের সর্বময় কর্তা। বিচার ব্যবস্থা তথা ন্যায় বিচার প্রসঙ্গে রাজা ন্যায় বিচারের উৎস হিসেবে বিবেচিত হতেন এবং তাঁর রাজত্বে বিচার প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ

বাংলাদেশের সকল জেলা ও বিভাগের ওয়েবসাইট:

বরিশাল বিভাগ -  www.barisaldiv.gov.bd ১. বরগুনা  www.barguna.gov.bd ২. বরিশাল  www.barisal.gov.bd ৩. ভোলা  www.bhola.gov.bd ৪. ঝালকাঠী  www.jhalakathi.gov.bd ৫. পটুয়াখালী  www.patuakhali.gov.bd ৬. পিরোজপুর  www.pirojpur.gov.bd চট্রগ্রাম বিভাগ -  www.chittagongdiv.gov.bd ১. বান্দরবান  www.bandarban.gov.bd ২. ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া  www.brahmanbaria.gov.bd ৩. চাঁদপুর  www.chandpur.gov.bd ৪. চট্রগ্রাম  www.chittagong.gov.bd ৫. কুমিল্লা  www.comilla.gov.bd ৬. কক্সবাজার  www.coxsbazar.gov.bd ৭. ফেনী  www.feni.gov.bd ৮. খাগড়াছড়ি  www.khagrachhari.gov.bd ৯. লক্ষ্মীপুর  www.lakshmipur.gov.bd ১০. নোয়াখালী  www.noakhali.gov.bd ১১. রাঙ্গামাটি  www.rangamati.gov.bd ঢাকা বিভাগ -  www.dhakadiv.gov.bd ১. ঢাকা  www.dhaka.gov.bd ২. ফরিদপুর  www.faridpur.gov.bd ৩. গাজীপুর  www.gazipur.gov.bd ৪. গোপালগঞ্জ  www.gopalganj.gov.bd ৫. জামালপুর  www.jamalpur.gov.bd ৬. কিশোরগঞ্জ  www.kishoreganj.gov.bd ৭. মাদারীপুর  www.madaripur.gov.bd ৮. মানিকগঞ্জ  www.manikganj.gov.bd ৯. মুন্সীগঞ্জ  www.munshiganj.gov.b

বাংলাদেশকে জানুন

প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্যে ভরা আমাদের এই বাংলাদেশ। এই দেশে পরিচিত অপরিচিত অনেক পর্যটক-আকর্ষক স্থান আছে। এর মধ্যে প্রত্নতাত্বিক নির্দশন, ঐতিহাসিক মসজিদ এবং মিনার, পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত, পাহাড়, অরণ্য ইত্যাদি অন্যতম। এদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের মুগ্ধ করে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি এলাকা বিভিন্ন স্বতন্ত্র্র বৈশিষ্ট্যে বিশেষায়িত । বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার উত্তর পূর্ব অ ংশে অবস্থিত। বাংলাদেশের উত্তর সীমানা থেকে কিছু দূরে হিমালয় পর্বতমালা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম রাজ্য এবং মায়ানমারের পাহাড়ী এলাকা। অসংখ্য নদ-নদী পরিবেষ্টিত বাংলাদেশ প্রধানত সমতল ভূমি। দেশের উল্লেখযোগ্য নদ-নদী হলো- পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র, সুরমা, কুশিয়ারা, মেঘনা ও কর্ণফুলী। একেকটি অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও খাদ্যাভ্যাস বিভিন্ন ধরনের। বাংলাদেশ রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেশ যার বাস সুন্দরবনে। এছাড়াও এখানে রয়েছে লাল মাটি দিয়ে নির্মিত মন্দির। এদেশে উল্লেখযোগ্য পর্যটন এলাকার মধ্যে রয়েছে: শ্র্রীমঙ্গল, যেখানে মাইলের পর মাইল জুড়ে রয়েছে চা বাগান। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শ

amp

Channel sNs

Other Blogs